মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী সংক্রান্ত যে কোনো সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির মন্ত্রিসভা। এ বিষয়ে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের (জেডব্লিউ) কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী কুলাসেগারান।
যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভায় উপস্থিত একজন এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে সাধারণ কর্মী নিয়োগের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার মালয়েশিয়ার মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হবে। কারণ, বিদেশি কর্মী বাছাই, নিয়োগ এবং প্রত্যাবর্তন বিষয়ে মালয়েশিয়া সরকার একটি স্বাধীন কমিটি করে দিয়েছে। সেই কমিটির দেয়া রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রিসভা। সুতরাং যে সিদ্ধান্ত মন্ত্রিপরিষদ নেবে সে বিষয়ে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুযোগ নেই।’
মালয়েশিয়ায় বিদেশি কর্মী সংক্রান্ত যে কোনো সিদ্ধান্ত নেবে দেশটির মন্ত্রিসভা। এ বিষয়ে যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের (জেডব্লিউ) কিছুই করার নেই বলে জানিয়েছেন দেশটির মানবসম্পদ মন্ত্রী কুলাসেগারান।
যৌথ ওয়ার্কিং গ্রুপের সভায় উপস্থিত একজন এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন, ‘বাংলাদেশ থেকে সাধারণ কর্মী নিয়োগের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার মালয়েশিয়ার মন্ত্রিপরিষদের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী হবে। কারণ, বিদেশি কর্মী বাছাই, নিয়োগ এবং প্রত্যাবর্তন বিষয়ে মালয়েশিয়া সরকার একটি স্বাধীন কমিটি করে দিয়েছে। সেই কমিটির দেয়া রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রিসভা। সুতরাং যে সিদ্ধান্ত মন্ত্রিপরিষদ নেবে সে বিষয়ে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার সুযোগ নেই।’
https://slotbet.online/